ব্রেকিং নিউজ
মৌলভীবাজারে দুগ্ধ দিবসের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি জিল্লুর রহমান এমপি কমলগঞ্জে ধলাই নদীর বাঁধ ভেঙ্গে এক লাখ লোক পানি বন্দি মৌলভীবাজারের পানিবন্দি মানুষের পাশে এমপি জিল্লুর রহমান রাজনগরে “সিসিমপুর মেলার উদ্বোধন মৌলভীবাজারে প্রার্থীতা ফিরে পেলেন তাজ টেংরাবাজার টু শমসেরনগর সড়ক সংস্কারের ভিত্তিপ্রস্তর করলেন এমপি জিল্লুর রহমান রাজনগরে কৃষি উপকরণ বিতরণ করলেন এমপি জিল্লুর রহমান মৌলভীবাজার সদর উপজেলায় ৩ হাজার কৃষকের মধ্যে কৃষি উপকরণ বিতরন মৌলভীবাজারে আট হাজার নারী পুরুষ পেলেন এমপি জিল্লুর রহমানের ঈদ উপহার বেশি করে খাদ্য উৎপাদন করতে পারলে কারো কাছে মাথা নত করতে হবে না- কৃষিমন্ত্রী

লিফট কিনতে ৬ জনের তুরস্কযাত্রা আটকালেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পাতা » অনুসন্ধানী প্রতিবেদন » লিফট কিনতে ৬ জনের তুরস্কযাত্রা আটকালেন রাষ্ট্রপতি
শনিবার ● ৩ জুন ২০২৩


লিফট কিনতে ৬ জনের তুরস্কযাত্রা আটকালেন রাষ্ট্রপতিলিফট কিনতে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবিপ্রবি) ৬ কর্মকর্তার তুরস্কে যাওয়ার কথা ছিল। এজন্যে তারিখও নির্ধারিত হয়েছিল ৬ জুন, ব্যয় ধরা হয়েছিল ২৫ লাখ টাকা।

তবে শেষ পর্যন্ত সেই ছয়জনের তুরস্কযাত্রা হচ্ছে না। বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য ও রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের নির্দেশে এই সফর বাতিল করা হয়েছে।

শুক্রবার (২ জুন) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ফারুক হোসেন চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, তুরস্কের পুনর্নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে দেশ ছাড়ার আগে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এ নির্দেশ দেন।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবন, আবাসিক হলসহ মোট পাঁচটি আধুনিক ভবনের নির্মাণকাজ চলছে। নির্মাণাধীন ভবনগুলোর জন্য কেনা হবে ২৫টি লিফট। এসব লিফট কেনা ও তদারকির জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ছয় সদস্যের প্রতিনিধিদল আগামী ৬ জুন তুরস্ক যাওয়ার কথা ছিল। এজন্য ব্যয় ধরা হয়েছিল ২৫ লাখ টাকা। এটি জানাজানি হওয়ার পর সমালোচনা শুরু হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের রিজেন্ট বোর্ড সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা অঞ্জন চৌধুরী পিন্টু বলেন, ‘তুরস্কের হিটকক্স গ্লোবাল ইঞ্জিনিয়ারিং নামে কোম্পানির কাছ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের লিফট সংযোজনের কথা রয়েছে। আগেও এই কোম্পানি বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ১৫০টি লিফট সরবরাহ করেছে। তাদের লিফট দেখার জন্য তুরস্কে যাওয়ার কোনো প্রয়োজনীয়তা নেই।’

তবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের দাবি, নিয়মের মধ্যে থেকেই এ সফরের আয়োজন করা হয়েছিল। বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রকল্প পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) জিএম আজিজুর রহমান বলেন, ‘সফরের জন্য অতিরিক্ত সরকারি অর্থের প্রয়োজন ছিল না। সফরের খরচ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বহন করার কথা ছিল। এখানে কোনো অপচয় ছিল না।’

বাংলাদেশ সময়: ০:১৯:৪৪ ● ২৩২ বার পঠিত




আর্কাইভ